ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি 2025

বর্তমান সময়ে প্রায় সকল কিছুই এখন অনলাইন ভিত্তিক। ঠিক তেমনটা মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে রয়েছে। আর অনেকেই জানতে চান ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি। বিশেষ করে যারা ফ্রিল্যান্সিং অথবা আউটসোর্সিং এর কাজ করতে চান তাদের জানার আগ্রহ থাকে বেশি। আজকে এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
এখন ম্যানুয়াল সকালে কাজের মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ কাজ অনলাইনে করা সম্ভব হচ্ছে। যার কারণে সময় ও অর্থের অনেক বেশি সাশ্রয় হচ্ছে। আরেকটি মজার ব্যাপার হচ্ছে ম্যানুয়াল মার্কেটিং এর চেয়ে অনলাইন মার্কেটিংয়ের খরচ কম হয়ে থাকে এবং টার্গেট অডিয়েন্স এর কাছে দ্রুত পৌঁছানো সম্ভব হয়। আর মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে টার্গেট অডিয়েন্স বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

সূচিপত্র: ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি 2025

.

ভূমিকা

বিভিন্ন ছোট প্ল্যাটফর্ম থেকে শুরু করে বড় বড় কোম্পানিগুলো এখন অনলাইন মার্কেটিং এর থেকে বেশি ঝুঁকেছে। তারা বিভিন্ন এড ম্যানেজার কিংবা ডিজিটাল মার্কেটারদের মাধ্যমে এ সকল মার্কেটিং কার্যক্রমে চালিয়ে থাকেন। আর এই জন্যই ডিজিটাল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্মে প্রচুর জনবল নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে এটি ঘরে বসেই করা সম্ভব হয়।

আর যারা এই সুযোগকে কাজে লাগাতে চান তাদের অবশ্যই জানা দরকার ডিজিটাল মার্কেটিং। একই সঙ্গে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জানতে হবে। তাহলে দ্রুত আপনি কাজ পাবেন অথবা যে কোন চাকরিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি?

এটি হচ্ছে এমন এক ধরনের সার্ভিস যার মাধ্যমে কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস অনলাইনে প্রচার-প্রসারণ করা। আর এই সকল প্রচার প্রসারণ টার্গেটেড অডিয়েন্সের নিকট পৌঁছানোই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কিংবা কোন সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে।
আবার ম্যানুয়ালভাবে অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে এটি করা সম্ভব। এছাড়াও এর বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। আজকে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব কোনটির ডিমান্ড সবচেয়ে বেশি।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি

এ মার্কেটিং যখন অফলাইনও যেমন বিশাল অনলাইনে তার থেকেও বিশাল। যার প্রতিটা প্ল্যাটফর্ম এবং প্রতিটা ক্ষেত্রে রয়েছে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সূত্র। যার ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন ভাবে এই মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম এগিয়ে যাচ্ছে। এর থেকে কয়েকটি চাহিদা সম্পন্ন কাজ নিচে দেওয়া হল।
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং।
  • ভিডিও মার্কেটিং।
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
  • বিজ্ঞাপন।
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।

কন্টেন্ট রাইটিং

বলা হয়ে থাকে কন্টেন্ট ইজ কিং। এর মানে হলো মার্কেটিং জগতের অন্যতম রাজত্ব রয়েছে কন্টেন্টের। হ্যাঁ সত্যিই তাই। হোক সেটি ভিডিও কন্টেন্ট কিংবা রাইটিং কন্টেন্ট। কারণ এর মাধ্যমে একটি প্রোডাক্ট কিংবা সার্ভিসের যাবতীয় সকল তথ্যগুলো উপস্থাপন করা সম্ভব।

কারণ এর মধ্যে লিখিত আকারে অথবা ভিডিও আকারে বোঝানো সম্ভব তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কি রিলেটেড এবং অন্যান্য ডেসক্রিপশনগুলো। সার্ভিস এর পূর্ণাঙ্গ রূপ ফুটিয়ে তোলা যায় এই কন্টেন্টের মাধ্যমেই।
তাই বর্তমান সময়ে এ ধরনের কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। করে সার্চ ইঞ্জিনে যারা কাজ করে কিংবা র্যাংকিং প্ল্যাটফর্মে এর ভূমিকা অনেক বেশি। তাই বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কন্টেন্ট রাইটিং কাজ বেশি।

ভিডিও মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে এ ধরনের মার্কেটিং এর চাহিদা সবচেয়ে বেশি। আর একই সঙ্গে ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরও বৃদ্ধি পাবে। কেননা অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় ভিডিওর মাধ্যমে একটি প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের অডিও এবং ভিডিও স্পষ্ট ভাবে বোঝানো সম্ভব হয়। আর দেখা গেছে মানুষ কোন বিষয়ে পড়ার চেয়ে দেখতে বেশি পছন্দ করেন।

আর বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে ভিডিও প্ল্যাটফর্ম সবচেয়ে বেশি তৈরি হচ্ছে। একই সঙ্গে এ সকল প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেমন ইউটিউব, ‌Facebook, ‌ টিকটক ইত্যাদি। প্ল্যাটফর্ম গুলোতে দ্রুত ভিডিও গুলো ছড়িয়ে যায় এবং অনেক বেশি পরিমাণ রিচ হয়। আর টার্গেটেড অডিয়েন্স এর কাছে সরাসরি পৌঁছানোর জন্য একটি সুযোগ থাকে।

যদি আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি খুঁজে থাকেন। তাহলে অবশ্যই এই প্ল্যাটফর্মে নিজেকে দক্ষ করে তুলতে পারেন। এজন্য প্রয়োজন হবে ভিডিও এডিটিং এবং ভিডিও তৈরির ধারণা। সব সময় চিন্তা করতে হবে ইউনিক ক্যাটাগরির ভিডিও তৈরি করা এবং যার মাধ্যমে অডিয়েন্স দেখতে আগ্রহী হবেন।

একই সঙ্গে ভিডিও মার্কেটিং এর ধারণা থাকতে হবে। কিভাবে আপনি যে প্ল্যাটফর্মের ভিডিও আপলোড করবেন সেখানে টপ র‍্যাংকিংয়ে রাখা যায়। এজন্য প্রয়োজন হবে ভারী একটি ডিভাইস। থাকতে হবে ইউনিক ধারণাও।

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

সবচেয়ে ইউনিক এবং টার্গেটেড অডিয়েন্স এর কাছে দ্রুত পৌঁছানোর অন্যতম একটি পদ্ধতি হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। আর এই পদ্ধতির মাধ্যমে ইউনিক ভিজিটর এবং অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানোর সম্ভব। কারণ যে সকল কন্টেন্ট কিংবা আর্টিকেল সার্চ ইঞ্জিনে টপে পৌঁছায়। সেগুলোর ভিজিটর অনেক বেশি ইউনিক হয়ে থাকে।

কারণ তারা ওই রিলেটেড বিষয় নিয়েই সার্চ ইঞ্জিনিয়ার সার্চ করেছে বলেই আপনার আর্টিকেল পড়ছেন তারা। অর্থাৎ তাদের ঐ বিষয়টি প্রয়োজন বলেই এসেছে। যা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

এ কাজের ডিমান্ড সবচেয়ে বেশি। ধরতে গেলে প্রয়োজনের তুলনায় দক্ষ এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটার পাওয়া খুব দুষ্কর। কারণ প্রচুর কম্পিটিশনের মাধ্যমে এটি করতে হয়। যার কারণে আপনি যদি এ বিষয়ে এক্সপার্ট হন তাহলে দ্রুত কাজ করা সম্ভাবনা রয়েছে।

এই প্ল্যাটফর্মে কাজ রয়েছে অনেক বেশি। তাই দেরি না করে এখনই আপনি শুরু করে দিতে পারেন এ বিষয়টি। তবে এ ক্ষেত্রে আপনাকে বেশ কয়েকটি সার্চ ইঞ্জিন নিয়ে কাজ করতে হবে।

বিজ্ঞাপন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে বিজ্ঞাপন। অফলাইন এবং অনলাইন যেটাই হোক না কেন বিজ্ঞাপনের বিকল্প নেই। কেননা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষের সামনে মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিজ্ঞাপনের কাজ সবচেয়ে বেশি হয়। প্রশ্ন হতে পারে বিজ্ঞাপন দিতে গেলে কেন একজন ডিজিটাল মার্কেটের প্রয়োজন হয়।

মূলত একজন ডিজিটাল মার্কেটটার যারা এড ক্যাম্পেইন তৈরি করে। তাদের ডিমান্ড প্রচুর পরিমাণ। কেননা টার্গেটেড অডিয়েন্স সিলেকশন, ‌লোকেশন টার্গেট করে বিজ্ঞাপন দিতে হয়। আর এগুলো একজন ডিজিটাল মার্কেটাররা-ই সম্পন্ন করে থাকেন।

প্রথমে মার্কেট এবং প্রোডাক্ট এনালাইসিস করেন তারপর এই ধরনের বিজ্ঞাপন প্রচার করেন। যেমন গুগল এড ম্যানেজার, ফেসবুক এড ম্যানেজার ইত্যাদি ব্যবহার করে এ সকল বিজ্ঞাপন দিতে হয়। আর এ বিষয়ে যারা এক্সপার্ট তাদের বর্তমান সময়ে প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়াতে।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

বর্তমান সময়ের কথা যদি বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি,‌ তাহলে অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং থাকবে এ তালিকায়। কারণ মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ৫০ শতাংশের বেশি বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকে।
এখানেও বিভিন্ন প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসগুলো প্রমোশন করা হয়। আর এখানে মার্কেটিং করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটারদের দরকার হয়। তাই প্রচুর কাজ থাকে এখানে। তবে এখানে তুলনামূলক ভাবে কম্পিটিশন একটু বেশি হয়ে থাকে। এর জন্য আপনাকে প্রচুর দক্ষতা সম্পন্ন হতে হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ পাওয়ার পদ্ধতি

এখন অফলাইন এবং অনলাইন দুই পদ্ধতিতেই কাজ পাওয়া সম্ভব হয়। অনলাইনে কাজের জন্য আপনাদেরকে বেছে নিতে হবে বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম গুলো। যেমন ফেসবুক, টুইটার, ফাইবার এবং অপর সহ আরও অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম।

আর যদি ফিজিক্যাল বাদে অফিসে গিয়ে কাজ খুঁজে থাকেন। তাহলে আপনারা দেখতে পারেন বিডি জবস, ATB Jobs অন্যান্য কোম্পানির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। তাহলে আপনারা খুব সহজে এ ধরনের কাজ পাবেন। আর অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়ে দক্ষ হয়ে নিতে হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর দক্ষতা

একজন ডিজিটাল মার্কেটারদের অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে। কারণ মার্কেটের মূল কাজ হচ্ছে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রমোশন করা। একটি কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসকে ভালো পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যই এ সকল মার্কেট নিয়োগ দেয়া হয়ে থাকে।

তাই প্রথম থেকেই আপনাকে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে হবে। যদি শুরুতেই আপনি আপনার কাজের দক্ষতা না দেখাতে পারেন তাহলে ইন্টার্ভিউতেই আপনি বাদ পড়ে যেতে পারেন।

কারণ এ সকল প্ল্যাটফর্মে যখন নিয়োগ দেওয়া হয় তখন তাদের ইন্টার্ভিউয়ের মাধ্যমেই নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। হোক সেটি অফলাইন কিংবা অনলাইন। আপনার যোগ্যতা এবং কাজের দক্ষতা যাচাই করে তারা নিয়োগ প্রদান করবেন। তাই প্রথমে নিজের দক্ষতাকে বাড়ান এরপর প্র্যাকটিস করুন তারপর বিভিন্ন জায়গায় আবেদন করুন।

দক্ষতা অর্জন না করে বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে গেলে আপনার রিভিউ এবং ফিডব্যাক ভালো আসবে না। যার কারণে প্রোফাইলে নেগেটিভ এফেক্ট পড়া সম্ভাবনা রয়েছে। প্রয়োজনে ইন্টার্নাল হিসাবে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কাজ করুন বেশ কয়েক মাস। যখন আপনি পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করবেন তখনই কাজে লেগে পড়বেন। এটি দীর্ঘ সময় কাজ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ।

FAQs: ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি 2025

১. ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কত সময় লাগে?

উত্তর: ডিজিটাল মার্কেটিং একটি বিশাল বড় সেক্টর। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সকল কাজ শিখতে এবং দক্ষতা অর্জন করতে প্রচুর সময় লেগে যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে ৬ মাস থেকে ১ বছর পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। তবে এটি নির্ভর করবে আপনি কতটুকু সময় দিচ্ছেন এবং দক্ষতা অর্জন করছেন এর উপর।

২. নতুনদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কাজ ভালো?

উত্তর: যারা নতুন আছেন এবং ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করতে চান তাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সেক্টর হবে ব্লগিং। এখানে আপনি গুগল অ‍্যাডসেন্স সহ বিভিন্ন ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া কন্টেন্ট মার্কেটিং এর চাহিদাও অনেক বেশি রয়েছে। অন্যের ওয়েবসাইট এর জন্য আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন নতুন অবস্থায়।

৩. ২০২৫ সালে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন সেক্টরের চাহিদা সবচেয়ে বেশি?

উত্তর: ২০২৫ সালে ডিজিটাল মার্কেটিং এর যেসব সেক্টরের চাহিদা বেশি থাকবে তা হলো:
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • পেইড অ্যাডভার্টাইজিং
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং
  • ই-মেইল মার্কেটিং ইত্যাদি

উপসংহার

এই ছিল ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি। এ প্ল্যাটফর্মে দ্রুত কাজ পাওয়া এবং নিজের ডিমান্ড বৃদ্ধি করার জন্য অবশ্যই দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। আর যার যত দক্ষতা বেশি থাকবে সে ততো বেশি এ প্ল্যাটফর্মে কাজ পেয়ে যাবেন।

আর একটি দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সময়ের সাথে সাথে এগুলো পরিবর্তন হতে থাকে। তাই পাশাপাশি নিজেকে আপডেট করুন এবং নিজের বিকাশ ঘটান।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অনলাইন ইনকাম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url