আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে এবং খেজুর খাওয়া যাবে?
প্রিয় পাঠক, আপনারা অনেকেই আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে এবং আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে সে সম্পর্কে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। আপনার যদি পেপটিক আলসার হয়ে থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
উপরোক্ত টপিকগুলো সহ আমরা আপনাকে আরও জানাবো আলসার হলে মুড়ি খাওয়া যাবে কি, আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি মিষ্টি খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি ডিম খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি লেবু খাওয়া যাবে এবং আলসার হলে কি কলা খাওয়া যাবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
ভূমিকা
আমরা অনেকেই আলসারের নাম শুনেছি। এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। কিন্তু অনেকেই জানিনা আলসার কি কারণে হয়। আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে এ বিষয়ে জেনে নিতে পারবেন। এছাড়াও আলসার হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে ও কি কি খাবার খাওয়া যাবেনা সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।
আপনার যখন আলসার হবে তখন আপনাকে অবশ্যই বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা এমন অনেক খাবার রয়েছে যা খেলে আলসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
আপনি যদি পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করেন এবং নিয়মিত সঠিক খাবার খান তাহলে আলসারের সমস্যা দূর হবে। অতিরিক্ত সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী। তো চলুন আর বেশি দেরি না করে মূল আলোচনা গুলো শুরু করা যাক।
আলসার কেন হয়
আমরা অনেকেই জানিনা আলসার কেন হয়। তাই এখন আমরা আলসার কেন হয় সে সম্পর্কে আপনাকে জানাবো। আপনার যদি পাকস্থলীতে বা অন্ত্রে ক্ষত হয় তাহলে সেটি আলসার হিসেবে বিবেচিত হবে।
আমাদের পেটের ভেতরে যেসকল স্থানে খাবার হজম হয়ে সে সকল স্থানগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে আলসার হয়। আলসার কেন হয় তার কিছু কারণ নিচে তুলে ধরা হলো।
১. অনেক সময় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে আলসার হতে পারে। সাধারণত যে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে আলসার হয় সে ব্যাকটেরিয়ার নাম হলো হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি। এই ব্যাকটেরিয়া যখন আক্রমণ করে তখন পাকস্থলী দুর্বল হয়ে পড়ে, তখন আমাদের পাকস্থলীতে যে এসিড উৎপন্ন হয় সেই এসিড ক্ষত সৃষ্টি করে এবং আলসার হয়।
২. আমরা যখন অতিরিক্ত মর্যাদার খাবার খেয়ে ফেলি তখন আলসার হতে পারে অতিরিক্ত এসিড উৎপাদনের ফলে। এছাড়া যারা অতিরিক্ত দুধ চা, কফি, সিগারেট অ্যালকোহল ইত্যাদি খায় তাদের আলসার হতে পারে। কেননা এই সকল খাবার খেলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত এসিড উৎপন্ন হয়।
৩. আমরা অনেকেই শরীরের ব্যথা কমানোর জন্য বিভিন্ন ব্যথানাশক ঔষধ নিয়মিত সেবন করে থাকি। এই কারণেও আলসার হতে পারে।
৪. আমরা যখন দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকি তখন আমাদের পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড উৎপন্ন হয়। এই এসিড পাকস্থলীতে বিভিন্ন স্থানে ক্ষতের সৃষ্টি করে। আর পেপটিক আলসার হয়।
৫. আমাদের সকলেরই অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। কেননা অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার খেলে পাকস্থলীতে অতিরিক্ত এসিড উৎপন্ন হয় এবং পরবর্তীতে আলসারের সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুন ই ক্যাপ এর উপকারিতা ও অপকারিতা
৬. চিকিৎসকরা গবেষণায় দেখেছেন মানসিক চাপ বেড়ে গেলে অথবা টেনশন করলে পাকস্থলীতে এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং আলসার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া জিনগত কারণেও আলসার হতে পারে।
আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে? এর উত্তর হলো হ্যাঁ আলসার হলে রুটি খাওয়া যাবে। সাধারণত বিভিন্ন ধরনের আটা দিয়ে রুটি বানানো হয়ে থাকে। আটাতে থাকে ফাইবার যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সাহায্য করে। তবে আপনাকে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
অবশ্যই আপনাকে ভালো মানের আটা দিয়ে রুটি বানিয়ে খেতে হবে। বিশেষ করে ময়দার আটার রুটি অনেক সময় হজমের সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি গমের আটার রুটি খান। কেননা এতে ফাইবার রয়েছে এবং সহজে হজম হয়ে যায়।
আবার অনেকে রুটি বানানোর সময় তেল ব্যবহার করে, অর্থাৎ পরোটা বানিয়ে খায়। পরোটা খেলে আলসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তাই সব সময় তেল ছাড়া রুটি খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো রুটি কি দিয়ে খাবেন? আপনি খেজুর বা সবজি দিয়ে রুটি খেতে পারেন।
অনেকেই মিষ্টি অথবা তেল যুক্ত মাংস দিয়ে রুটি খেতে পছন্দ করে যা আলসারের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। প্রিয় পাঠক আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে, আশাকরি এর উত্তর আপনি বুঝতে পেরেছেন। চলুন এখন আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে, সে সম্পর্কে জেনে নেই।
আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে
আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে তা অনেকেই জানেন না। তাই এখন আমরা আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে, সে সম্পর্কে বলব। আপনার পাকস্থলীতে যদি আলসার বা যেকোনো ধরনের সমস্যা হয় তাহলে আপনি খেজুর খেতে পারেন, এতে কোনো সমস্যা নেই।
বরং উন্নত মানের খেজুর যেমন আজওয়া খেজুর খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে, এটি পাকস্থলীর জন্য উপকারী। পাকস্থলীর এসিডের পরিমাণ কমাতে খেজুর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তবে আলসার হলে অবশ্যই আপনাকে পরিমাণ মতো খেজুর খেতে হবে। কেননা খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি পাওয়া যায়। তাই এটি বেশি খেলে আলসারের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।
কিন্তু পরিমাণ মতো খেলে উপকার পাবেন। এক্ষেত্রে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি খেজুর খেতে পারেন। আলসারের সমস্যা থাকলে কাঁচা এবং শক্ত খেজুর এড়িয়ে চলুন, নরম খেজুর খাওয়ার চেষ্টা করুন।
আলসার হলে মুড়ি খাওয়া যাবে কি
আমরা অনেকেই মুড়ি খেতে পছন্দ করি। যাদের আলসার হয়েছে তারা মুড়ি খেতে পারবে কিনা সে সম্পর্কে জানা জরুরী। অনেকে জিজ্ঞেস করে থাকেন আলসার হলে মুড়ি খাওয়া যাবে কি? আলসার হলে মুড়ি খাওয়া যাবে তবে আপনাকে পরিমাণ মতো খেতে হবে। মুড়ি সহজে হজম হয়ে যায়।
আপনি যদি খেজুর বা দুধের সাথে মুড়ি খান তাহলে এটি পাকস্থলীর জন্য উপকার হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে অনেকেই মশলাযুক্ত মুড়ি খেয়ে থাকে। বিশেষ করে বাহিরে ছোট ছোট দোকানে মুড়িমাখা বা ঝালমুড়ি পাওয়া যায়।
এই মুড়িমাখা বা ঝালমুড়ি অবশ্যই আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা এতে অস্বাস্থ্যকর তেল থাকে যা এসিডিটি বাড়িয়ে দিতে পারে। খালি পেটে শুকনা মুড়ি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। আপনি দইয়ের সাথে মুড়ি খেতে পারেন এতে অনেক উপকার হবে।
আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে
আলসার হলে দুধ খাওয়া যাবে এতে কোনো সমস্যা নেই। দুধে বিভিন্ন উপকারী উপাদান রয়েছে যা শরীরের পেটের জন্য খুবই ভালো। পাকস্থলীতে এসিডের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। হঠাৎ করে পেটে জ্বালাপোড়া শুরু হয়ে গেলে দুধ খেতে পারেন তাহলে তৎক্ষণাৎ উপশম হবে।
আলসার হলে ঘন দুধ খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে এসিড থাকে এবং পাকস্থলীতে হজমজনিত সমস্যা হতে পারে। এজন্য দুধ গরম করার সময় দুধের সাথে পানি মেশান যাতে দুধ পাতলা হয়। আলসারের সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত দুধ পান করা থেকে বিরত থাকুন। আর অতিরিক্ত গরম দুধও পান করা যাবে না। ঠাণ্ডা দুধ পান করলে পেটে আরাম পাওয়া যায়।
আলসার হলে কি মিষ্টি খাওয়া যাবে
মিষ্টি জাতীয় খাবার আমরা কমবেশি সকলেই পছন্দ করি। অতিরিক্ত মিষ্টি স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। পাকস্থলীতে আলসার হলে মিষ্টি খাওয়া যাবে কিনা সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। পাকস্থলীতে আলসার হলে প্রাকৃতিক চিনি যুক্ত খাবার বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে পারেন। যেমন মধু, খেজুর, গুড় ইত্যাদি।
এছাড়া ছানার রসগোল্লা খেতে পারেন যদি এখানে ক্ষতিকর চিনি না থাকে। সিরাপ যুক্ত মিষ্টি খাওয়া একেবারেই বাদ দিতে হবে। আলসার হলে ভাজা মিষ্টি যেমন চমচম জিলাপি এবং এ জাতীয় সকল ধরনের মিষ্টি খাওয়া যাবেনা।
আরও পড়ুন ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়
এমনকি আইসক্রিম এবং যেকোনো ধরনের মিষ্টি জাতীয় চকলেট এবং কেক খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তা না হলে আলসারের সমস্যা বেড়ে যাবে।
আলসার হলে কি ডিম খাওয়া যাবে
আলসার হলে ডিম খাওয়া যাবে। ডিম এমন একটি খাবার যা মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই হজম হয়ে যায়। এটি পাকস্থলীর উপর চাপ ফেলে না তাই আলসার হলে আপনি ডিম খেতে পারেন। তবে আপনাকে সেদ্ধ করা ডিম খেতে হবে।
ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন ভিটামিন এবং মিনারেল যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান। আলসার অবস্থায় ভাজা ডিম খাওয়া উচিত নয়। কেননা এতে চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে যা পাকস্থলীর এসিড উৎপাদন বাড়িয়ে দেয় এবং আলসারের সমস্যা বেড়ে যায়।
ডিম দিয়ে তরকারি বানিয়ে খেতে অনেকেই পছন্দ করেন। আলসার রোগীদের জন্য এটি নিরাপদ হতে পারে যদি তরকারিতে অতিরিক্ত তেল, মশলা এবং ঝাল ব্যবহার করানো হয়।
আলসার হলে কি লেবু খাওয়া যাবে
লেবু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, কেননা এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যারা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগছেন বা আলসার হয়েছে এমন রোগীরা বেশিরভাগ সময় প্রশ্ন করে থাকে আলসার হলে কি লেবু খাওয়া যাবে? এর উত্তর হলো এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কেননা আলসার হলে কিছু কিছু মানুষের জন্য লেবু খাওয়া ভালো হতে পারে আবার খারাপও হতে পারে। তবে খালি পেটে লেবু খাওয়া মোটেও উচিত নয়, কেননা পাকস্থলীতে এটি এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে।
তবে লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। আপনি কুসুম গরম পানির সাথে অথবা খাবারের সাথে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে উপকার পাবেন।
আলসার হলে কি কলা খাওয়া যাবে
যারা প্রশ্ন করেন যে আলসার হলে কি কলা খাওয়া যাবে? তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আনসারের সমস্যা দূর করতে কলা খাওয়া অত্যন্ত জরুরী। কলা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং পাকস্থলী ভালো থাকে। কলা পাকস্থলীতে এসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কলাতে পাওয়া যায় পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা পাকস্থলীকে সুরক্ষা দিতে পারে। সুতরাং আলসার হলে আপনি নিশ্চিন্তে কলা খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত কলা খাওয়া উচিত নয়। প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি কলা খেতে পারেন। আলসার হলে কাঁচা কলার চেয়ে পাকা কলা খাওয়া বেশি নিরাপদ।
FAQ: প্রায়সই জিজ্ঞাসিত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
1. পাকস্থলীতে আলসার হলে দই খাওয়া যাবে কি?
উত্তর: হ্যাঁ। বতে মিষ্টি দই না খাওয়াই ভালো। টক দই খেতে পারেন। পাকস্থলীতে আলসার হলে টক দই খেলে উপকার পাওয়া যায়। টক দই হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া গুলো মেরে ফেলে। টক দইয়ে এমন ধরনের ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায় যা অনেক উপকারী। টক দই খেলে পেট ঠাণ্ডা থাকে, এটি পাকস্থলীর জন্য ভালো।
2. আলসার হলে কি করা উচিত?
উত্তর: আলসার হলে প্রথমে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনি ঔষধ সেবন করতে পারেন। ঔষধ সেবনের পাশাপাশি আপনাকে নিয়মিত সুষম খাদ্য খেতে হবে। নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন সিগারেট, অ্যালকোহল ইত্যাদি ত্যাগ করতে হবে এবং মানসিকভাবে চাপ নেওয়া যাবে না।
3. কোন ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে আলসার হয়?
উত্তর: হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি (H. Pylori) ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণের কারণে আলসার হতে পারে।
আমাদের শেষ কথা
আলসার পেটের একটি জটিল সমস্যা। এ সমস্যা হলে অনেক অস্বস্তি বোধ হয়। অনেক সময় পেটে জ্বালাপোড়া করে এবং প্রচুর পরিমাণ গ্যাসের সৃষ্টি হয়। আলসার হলে একজন বিজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হবে এবং পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
আমাদের সকলেরই উচিত অতিরিক্ত তেল, ঝাল, মসলা জাতীয় খাবার বর্জন করা। তাহলে আলসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। তবে অনেক সময় দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকার কারণেও আলসার হতে পারে। এজন্য এ বিষয়ে সচেতন থাকুন।
সম্মানিত পাঠক আমরা আপনাকে জানিয়ে দিলাম আলসার হলে কি রুটি খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি খেজুর খাওয়া যাবে, আলসার হলে মুড়ি খাওয়া যাবে কি, আলসার হলে কি দুধ খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি মিষ্টি খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি ডিম খাওয়া যাবে, আলসার হলে কি লেবু খাওয়া যাবে এবং আলসার হলে কি কলা খাওয়া যাবে সে সম্পর্কে।
আশা করি আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। আরও কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে প্রশ্ন করতে পারেন। স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ ধরে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
অনলাইন ইনকাম আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url